ঢাকা টু খুলনা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২৫

 ঢাকা টু খুলনা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২৫

আপনি কি ঢাকা টু খুলনা ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ দিয়েছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন পাঠক। আজকে আমি বিস্তারিতভাবে ঢাকা থেকে খুলনা যাত্রাপথের ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট ও ভাড়া নিয়ে এই কন্টেন্টে আলোচনা করব। 

অন্যান্য সকল পরিবহনের তুলনায় ট্রেন জার্নি তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী ও সব বয়সে মানুষের জন্য আরামদায়ক। বিশেষ করে যাদের ঝাকুনি ও কালো ধোয়ায় অসুবিধা হয় এবং মোশান সিকনেস এর সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ট্রেন জার্নি বেস্ট অপশন। 

পেজ সূচিপত্রঃ

ঢাকা টু খুলনা ট্রেনের লিস্ট ২০২৫

ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে প্রত্যেকদিন তিনটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে এগুলো নিম্নরূপ-

চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৪)ঃ এটি ঢাকা খুলনা রুটে চলাচলকারী একটি আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেন। ট্রেনটিতে দুটি করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এসি কেবিন এবং এসি চেয়ার রয়েছে। এর বারোটি বগি এবং ৭৮১ টি আসন রয়েছে। ঢাকা কমলাপুর স্টেশন থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার সময় ট্রেনটি ছাড়ে এবং পৌঁছায় আনুমানিক ভোর পাঁচটার দিকে।এর যাত্রা পথের গড় সময় ৯ ঘন্টা ৩০ মিনিট এবং ট্রেনটির ভ্রমণ দূরত্ব৪৪৯ কিলোমিটার। ট্রেনটিতে শোভন চেয়ার স্নিগ্ধা চেয়ার এবং এসি স্লিপার রয়েছে তবে বিনোদনের সুবিধা নেই।ট্রেনটি প্রথমপরিষেবা দেয় ২০০৭ সালে।


সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৬)ঃ প্রথম যাত্রীবাহী বাণিজ্যিক ট্রেন হিসেবে ২০০৭ সালে এটি পরিষেবা দেওয়া শুরু করে এটি একটি আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেন। বিগত ২০ বছর ৮ টি জেলের মানুষের জনপ্রিয়তা এটি অর্জন করেছে। এর যাত্রাপথের গড় সময় ৭ ঘন্টা ৩০ মিন। এটি যাত্রাপথে প্রায় ১৪ টি স্থানে যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে। শোভন চেয়ার এ সি সিট এবং এসি স্লিপার এই ট্রেনটিতে বিদ্যমান। ২০২৩ সাল থেকে পদ্মা সেতুর দেশটি যাত্রা শুরু করে প্রথমবারের মতো যার ফলাফল স্বরূপ মাত্র ৭ ঘন্টায় ঢাকা থেকে খুলনা পৌঁছানো সম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর ট্রেনটি  ট্রাক গেজ ১,৬৭৬ মিলিমিটার । কেবলমাত্র বিনোদন সুবিধা ব্যতীত অন্যান্য সকল সুবিধা আপনারা এই ট্রেনটিতে পেয়ে থাকবেন।

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস (৮২৬)ঃ ট্রেনটিতে ১১ টি যাত্রীবাহী এবং একটি পণ্যবাহী ও মোট ১২ টি কোচ রয়েছে। আসন সংখ্যা মোট ৭৬৮ টি। ফ্রেন্ডের ভ্রমণ দূরত্ব ১৩২ মাইল এবং এর যাত্রা পথের গড় সময় আনুমানিক তিন ঘন্টা ৪৫ মিনিট। ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতোই ট্রেনটি রেল পথে যাত্রা শুরু করে। ছয় দিনের পরিষেবার হার ২ এবং সোমবার এটি বন্ধ থাকে। রূপসী বাংলা এক্সপ্রেসের সাথে এটি রেক শেয়ার করে থাকে। আনুমানিক আটটি স্থানে এটা যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে।

ঢাকা থেকে খুলনা যাত্রাবাহী ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫

রেল পথে যাত্রা করার জন্য সময়সূচি জানাটা অত্যন্ত জরুরী।এতে করে ট্রেন ছাড়বার সময় এবং আরো আনুষঙ্গিক অনেক বিষয় সম্পর্কে আমাদের আগাম ধারনা থাকবে এটাই আমি ঢাকা টু খুলনা আন্তঃনগর ট্রেন সমূহের সময়সূচী আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।

ক্রমিক নম্বর ট্রেনের নাম ট্রেন ছাড়ার সময় ট্রেন পৌঁছানোর সময়
০১ চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৪) সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিট ভোর ৫.০০ টা
০২ সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৬) সকাল ০৮.১৫ মিনিট দুপুর ৩.৫০ মিনিট
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস (৮২৬) ৮.০০ টা ১১.৪০ মিনিট

এই রুটের ট্রেনের ভাড়া ২০২৫

ট্রেন যাত্রায় এসি ,নন এসি, এসি বারথ,ভ্যাট সহ এবং ভ্যাট ছাড়া আর বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। আবার আপনি যদি অনলাইনে টিকিট ক্রয় করে থাকে তাহলে এক্সট্রা করে ২০ টাকা যোগ হতে পারে আবার বিভিন্ন অফার অনুযায়ী টিকিটের মূল্য পরিবর্তিত হতে পারে।

৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদের টিকিট এর ভাড়া সাধারনত প্রাপ্ত বয়স্কদের ভাড়ার হাফ দামের হয়।যাদের বয়স ১২ বছরের বেশি তাদের পূর্ণাঙ্গ টিকিট কাটতে হবে।আপনি যদি ১ থেকে ৪ বছর বয়সী শিশুদের জন্য আলাদা বারথ এর প্রয়োজন মনে করেন তাহলে আপনাকে টাকা দিয়ে বুক করতে হবে।

আসন বিন্যাস ও টিকিটের মূল্য

আন্তঃনগর চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৪) ট্রেনটির আসন বিন্যাস ও টিকিটের মূল্য নিচে দেওয়া হল। বিশেষ দ্রষ্টব্য টিকিটের মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তিত হতে পারে। ঢাকা হতে রেলপথে খুলনা পর্যন্ত দূরত্ব আনুমানিক ৫৩৭ কিলোমিটার।

আসন বিন্যাস টিকিট মূল্য
শোভন ৪২০ টাকা
শোভন চেয়ার ৫০৫ টাকা
১ম চেয়ার /সিট ৬৭০ টাকা
১ম বার্থ ১০০৫ টাকা
স্নিগ্ধা ৮৪০ টাকা+ ১৫% ভ্যাট
এসি সিট ১০০৫টাকা+ ১৫% ভ্যাট
এসি বার্থ ১৫০৫টাকা+ ১৫% ভ্যাট

সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৬) আন্তঃনগর ট্রেনটির আসন বিন্যাস ও টিকিটের ভাড়া নিচে টেবিল এর মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।

আসন বিন্যাস টিকিটের মূল্য
শোভন চেয়ার ৬৩০ টাকা
স্নিগ্ধা ১২০৮ টাকা
এসি বার্থ ২১৬৮ টাকা

জাহানাবাদ আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটির টিকিটের মূল্য আসনের ধরন ,বয়স, এসি সিট ,  অনলাইন বুকিং অনেক কিছুর উপরে নির্ভর করে থাকে। নিচে আমি এই আন্তঃনগর ট্রেনের আসন বিন্যাসহ টিকিটের ভাড়া উল্লেখ করে একটি টেবিল তৈরি করলাম। আপনি যদি অনলাইনে টিকিট বুক করে থাকেন সে ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ হিসেবে আরও ২০ টাকা যুক্ত হতে পারে। বিশেষ দ্রষ্টব্য ট্রেনের টিকিট এর মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তিত হতে পারে।

আসন বিন্যাস টিকিটের মূল্য
শোভন চেয়ার ৪৪৫ টাকা
স্নিগ্ধা এসি চেয়ার ৮৫১ টাকা
এসি সিট ১০১৮ টাকা

ঢাকা থেকে খুলনার রেলপথে দূরত্ব

ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব রেল যোগাযোগে পূর্বে ছিল ৪১২ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু হওয়ার পর খুলনা থেকে ঢাকা দূরত্ব অনেক অংশে কমে আসে এটা এখন বর্তমানে ২৩১ কিলোমিটার হয়ে দাঁড়িয়েছে। পদ্মা সেতু হওয়ার আগে খুলনা থেকে ঢাকা দূরত্ব ছিল 430 কিলোমিটার। পদ্মা সেতু দিয়ে এই রুটে চলাচল করা ট্রেনের রেল পথে দূরত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৯ কিলোমিটার।

যাত্রা বিরতির স্থান সমূহ

ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনটি বেশ কিছু জায়গায় যাত্রা বিরতি দিয়ে থাকে নিচেই যাত্রাগুলোর তালিকা আমি আপনাদেরকে দিয়ে দিলাম-
  • ঢাকা
  • ঢাকা বিমানবন্দর 
  • জয়দেবপুর 
  • টাঙ্গাইল
  • বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব
  • শহীদ এম মনসুর আলী 
  • উল্লাপাড়া 
  • বড়াল ব্রিজ 
  • চাটমোহর 
  • ঈশ্বরদী জংশন 
  • ভেড়ামারা 
  • পোড়াদহ 
  • আলমডাঙ্গা 
  • চুয়াডাঙ্গা 
  • দর্শনা হল্ট
  • কোট চাঁদপুর 
  • মোবারকগঞ্জ 
  • যশোর 
  • নওয়াপাড়া 
  • খুলনা

ঢাকা টু খুলনা রুটে যাওয়া আন্তঃনগর সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রা পথে বেশ কিছু জায়গায় যাত্রা বিরতি নিয়ে থাকে। নিচে আমি যাত্রা বিরতির স্থান সমূহ আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম-
  • ঢাকা (প্রারম্ভি গন্তব্য)
  • ভাঙ্গা
  • ফরিদপুর 
  • রাজবাড়ী
  • পাংশা
  • কুষ্টিয়া কোর্ট
  • পোড়াদহ জংশন 
  • আলমডাঙ্গা 
  • চুয়াডাঙ্গা 
  • দর্শনা হল্ট (শুধু ৭২৬ এর জন্য)
  • কোর্ট চাঁদপুর 
  • মোবারকগঞ্জ 
  • যশোর জংশন 
  • নওয়াপাড়া
  • দৌলতপুর
  • খুলনা
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ৮২৬ ঢাকা টু খুলনা পথে যাত্রা সময় বেশ কয়েকটি স্থানে যাত্রা বিরতি নিয়ে থাকে। নিচে আমি যাত্রা বিরতির স্থান সমূহ আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম-
  • ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন
  • ভাংগা
  • কাশিয়ানী 
  • লোহাগড়া 
  • নড়াইল
  • সিংগিয়া 
  • নওয়াপাড়া 
  • খুলনা রেলওয়ে স্টেশন
যাত্রা বিরতি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো ও রিল্যাক্সিং। যদিও এর জন্য গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে প্রয়োজনের তুলনা অধিক সময় লাগতে পারে তবুও বয়স্ক মানুষ ,বিভিন্ন পেশেন্ট এবং যাদের মোশান সিকনেস রয়েছে তাদের জন্য এটি বেশ উপকারী।

অনলাইন এবং অফলাইনে কিভাবে টিকিট কালেক্ট করবেন

আজকাল ইন্টারনেট আর স্মারট ফোনের যুগে অধিকাংশ মানুষ অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।খুব কম মানুষই টিকিট কাউন্টারে গিয়ে টিকিট কাটেন।নিচে আমি ধাপে ধাপে অনলাইনে কিভাবে টিকিট বুক করবেন তা ব্যাখ্যা করলাম।
  • প্রথমে আপনার মোবাইল থেকে প্লে স্টোর এ যাবেন।সেখানে Rail Sheba App টি ইন্সটল করুন।
  • এখানে রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার মোবাইল নাম্বার, NID নাম্বার,জন্ম তারিখ লাগবে।
  • I am not robot অপশনটি ভেরিফাই করুন
  • আপনি Create my own password এর মাধ্যমে আপনার  password সেট করবেন
  • এরপর কনফারম করবেন এবং সচল ই মেইল আইডি দিবেন
  • POSTAL CODE দিবেন এটি আপনার NID কারডের পেছনে পেয়ে যাবেন
  • এরপর আপনার ADDRESS টি পূরন করুন
  • এরপর আপনার মোবাইলে একটি OTP CODE যাবে এটি enter verification code এ বসাবেন।
  • আপনার একাউন্ট সফলভাবে খুলে যাবে।এবার আপনি  MY Account এ ক্লিক করে আপনার একাউন্ট দেখতে পারবেন সহজেই।
  • My Ticket অপশন এ ক্লিক করে সহজেই আপনি পছন্দের ট্রেনের টিকিট বুক করতে পারবেন।
  • আপনি চাইলে অনলাইন এ টিকিট ক্যান্সেল করে দিতে পারেন।
আজকাল আপনি অনলাইনে ই-টিকিট কিনতে পারবেন।এটি ট্রেনসহ বিভিন্ন গণ পরিবহনে আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন।আপনার ই-মেইল এ টিকিট পাঠানো হবে।এখানে যে বার কোড বা QR Code
দেওয়া থাকবে তা ভ্রমনের সময় স্ক্যান করে নেওয়া হবে।ই- টিকিট ক্রয়ের ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন সময়  ডিস্কাউন্ট পেতে পারেন আর এটি প্রিন্ট এর কোন ঝামেলা নেই।

আপনি MakeMyTrip ব্যাবহার করে ট্রেনের টিকিট বুক করতে পারেন।এখানে আপনার উৎস ও গন্তব্য দেওয়া লাগবে এবং IRCTC লগইন আইডি ব্যাবহার করে ট্রেনের টিকিট কনফারম করতে হবে।এছাড়া রেল সেবা আপ এ আপনি রেজিস্টেশন করতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (https://eticket.railway.gov.bd/) এখানে রেজিস্টেশন করতে পারেন।

সাপ্তাহিক ছুটির দিন সমূহ

উন্নত সার্ভিস দেয়ার জন্য এবং বিভিন্ন মেনটেনেন্স এর কাজের জন্য রেলপথে যাওয়া-আসা করার ট্রেনগুলোর সাপ্তাহিক ছুটির দিন থেকে থাকে। এই দিনগুলোতে ট্রেন যোগাযোগ বা কোন রকমের পরিষেবা দেওয়া বন্ধ থাকে। তাই আপনি যদি সাপ্তাহিক ছুটির দিন সমূহ আগে থেকেই জেনে রাখেন তাহলে টিকিট কাটার ক্ষেত্রে কোন রকম ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশের হ্রাস পায়। নিচে আমি ট্রেনগুলো সাপ্তাহিক ছুটির দিন সম্পর্কে একটি টেবিল তুলে ধরলাম-
ট্রেনের নাম সাপ্তাহিক ছুটির দিন
চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৪) রবিবার
সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৬) বুধবার
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস (৮২৬) সোমবার

প্রয়োজনীয় কিছু সর্তকতা

যাত্রা পথে অবশ্যই টিকিট সহ আপনার নিজ আসন গ্রহন করবেন।অপরিচিত কোন ব্যক্তির নিকট থেকে কোন কিছু গ্রহন করবেন না।ট্রেন পুরপুরি থামার পর ট্রেন থেকে নামবেন।আপনার দামী ও মূল্যবান সামগ্রী দেখে শুনে রাখবেন।কোন রকম বিপদের আভাস পেলে চেইন টেনে ট্রেন থামাবেন।আপনার আসে পাশের যাত্রীদের অসুবিধা হয় এমন কাজ এড়িয়ে চলুন।

ঢাকা টু খুলনা ট্রেনের সময়সূচী-শেষ কথা

আশা করি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে ঢাকা টু খুলনা রুটে চলা ট্রেনসমূহের সময়সূচী টিকিট ও ভ্যাট চার্জ সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা দিতে পেরেছি। ঢাকার ইট পাথরের জীবন থেকে সরে এসে একটু সবুজে ছোঁয়া পেতে, চা বাগানের সৌন্দর্য দেখতে প্রত্যেকদিন অসংখ্য যাত্রী এবং ডেইলি প্যাসেঞ্জার এই রুটে চলাচল করে থাকেন। 

উপরোক্ত ইনফরমেশন এর মাধ্যমে আপনি এই রুটে চলার ট্রেন সমূহের বিভিন্ন আনুষঙ্গিক দিক সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমার কনটেন্টি ভালো লেগে থাকলে বেশি বেশি শেয়ার করুন যাতে করে অন্যরাও উপকৃত হতে পারে। এতক্ষন সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তীতে আরো এরকম ইনফরমেটিভ কন্টেন্ট পেতে মুনিরাইনফো এর সাথে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url